২০২২ সাল থেকে ভারতে অন্য ধর্মের ওপর স্বাধীনতা খর্বের কারণে ভারতকে আবারও কালো তালিকায় রাখার সুপারিশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীন কমিশন। এ নিয়ে টানা চার বছর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন ভারত সরকারের বিরুদ্ধে এই সুপারিশ করা হলো।( খবর সূত্র আল জাজিরা)
সোমবার নিজেদের বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে ইউনাইটেড স্টেটস কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম (ইউএসসিআইআরএফ)। প্রতিবেদনে ধর্মীয় স্বাধীনতা খর্বের কারণে ভারতকে কালো তালিকায় রাখার সুপারিশ করার পাশাপাশি ভারতকে ‘বিশেষ উদ্বেগের দেশ’ হিসাবে মনোনীত করতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ইউএসসিআইআরএফ।
যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীন এই প্যানেলটি ২০২০ সাল থেকে ভারতকে কালো তালিকাভুক্ত করাসহ দেশটিকে ‘বিশেষ উদ্বেগের দেশ’ হিসেবে উপাধি দেওয়ার জন্য আবেদন করছে।
২০২২ সাল থেকে ভারতে অন্য ধর্মের ওপর স্বাধীনতা খর্বের কারণে ভারতকে আবারও কালো তালিকায় রাখার সুপারিশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীন কমিশন। এ নিয়ে টানা চার বছর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন ভারত সরকারের বিরুদ্ধে এই সুপারিশ করা হলো। খবর আল জাজিরা।
সোমবার নিজেদের বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে ইউনাইটেড স্টেটস কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম (ইউএসসিআইআরএফ)। প্রতিবেদনে ধর্মীয় স্বাধীনতা খর্বের কারণে ভারতকে কালো তালিকায় রাখার সুপারিশ করার পাশাপাশি ভারতকে ‘বিশেষ উদ্বেগের দেশ’ হিসাবে মনোনীত করতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ইউএসসিআইআরএফ।
যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীন এই প্যানেলটি ২০২০ সাল থেকে ভারতকে কালো তালিকাভুক্ত করাসহ দেশটিকে ‘বিশেষ উদ্বেগের দেশ’ হিসেবে উপাধি দেওয়ার জন্য আবেদন করছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতের ১৪০ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে প্রায় ১৪ শতাংশ মুসলিম, প্রায় ২ শতাংশ খ্রিস্টান এবং ১.৭ শতাংশ শিখ। আর দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটির প্রায় ৮০ শতাংশই হিন্দু।
ফলে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারত সরকার ২০২২ সালে জাতীয়, রাজ্য এবং স্থানীয় পর্যায়ে ধর্মীয় বৈষম্যমূলক নীতির প্রচার ও প্রয়োগ করেছে। এর মধ্যে ধর্মান্তরকরণ বা ধর্মপরিবর্তন, হিজাব পরা এবং গোহত্যাকে লক্ষ্য করে আইন প্রণয়নও রয়েছে। আর এই ধরনের পদক্ষেপ মুসলমানদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টিসহ খ্রিস্টান, শিখ, দলিত, আদিবাসী ও তফসিলি উপজাতিসহ আন্তঃধর্মীয় সম্পর্কের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
স্বাধীন মার্কিন এই প্যানেলটি জোর দিয়ে জানিয়েছে, নরেন্দ্র মোদির ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতৃত্বে ভারত সরকার দেশটিতে সমালোচনামূলক কণ্ঠস্বরকে দমন করে চলেছে। বিশেষ করে ধর্মীয় সংখ্যালঘু এবং যারা তাদের পক্ষে সমর্থন করছে তাদের বিরুদ্ধে দমনপীড়ন চালানো হচ্ছে।