সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের জন্য আজ শনিবার সকাল ১০টা থেকে আবেদন শুরু হয়েছে। আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা আগামী ৮ জুলাই রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের জন্য যেকোনো বিষয়ে স্নাতক পাস হতে হবে। প্রার্থীদের বয়স ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়স ৩২ বছর। ২০২০ সালের ২৫ মার্চ যাঁরা সর্বোচ্চ বয়সসীমায় পৌঁছেছেন, তাঁরাও আবেদন করতে পারবেন।
আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে এ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। টেলিটকের সার্ভিস চার্জসহ আবেদন ফি ২২০ টাকা। আবেদন করার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে টেলিটকের প্রিপেইড নম্বরের মাধ্যমে আবেদন ফি জমা দিতে হবে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য আগের মতো একযোগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ না করে এবার বিভাগভিত্তিক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
গত রোববার তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। তিন পার্বত্য জেলা ছাড়া ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের সব জেলার জন্য সহকারী শিক্ষক নিয়োগের এ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। তবে এ দুই বিভাগে কতজন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে, তা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়নি।
এবার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য তিনটি ধাপ করা হয়। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রথম ধাপে রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এসব বিভাগে আবেদনের শেষ সময় ছিল গত ২৪ মার্চ।
দ্বিতীয় ধাপে ২৩ মার্চ ময়মনসিংহ, খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। আবেদনের শেষ সময় ছিল ১৪ এপ্রিল।
নিয়োগপ্রক্রিয়া দ্রুত শেষ করতে একযোগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ না করে এবার বিভাগ ধরে ধরে আলাদাভাবে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হচ্ছে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, একযোগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করলে লিখিত পরীক্ষা নেওয়ার পর মৌখিক পরীক্ষা শেষ করতে অনেক বেশি সময় লাগে। এ কারণে ফলাফল প্রকাশও পিছিয়ে যায়। অনেকে আবার উত্তীর্ণ হয়েও যোগদান করেন না। ফলাফল প্রকাশের আগেই তাঁদের হয়তো অন্য কোথাও চাকরি হয়ে যায়। তাই নিয়োগপ্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে প্রার্থীদের সুবিধার জন্য বিভাগভিত্তিক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হচ্ছে।
তবে প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শেষ হলেও এখনো পরীক্ষার তারিখ প্রকাশ করেনি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের জন্য আজ শনিবার সকাল ১০টা থেকে আবেদন শুরু হয়েছে। আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা আগামী ৮ জুলাই রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের জন্য যেকোনো বিষয়ে স্নাতক পাস হতে হবে। প্রার্থীদের বয়স ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়স ৩২ বছর। ২০২০ সালের ২৫ মার্চ যাঁরা সর্বোচ্চ বয়সসীমায় পৌঁছেছেন, তাঁরাও আবেদন করতে পারবেন।
আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে এ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। টেলিটকের সার্ভিস চার্জসহ আবেদন ফি ২২০ টাকা। আবেদন করার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে টেলিটকের প্রিপেইড নম্বরের মাধ্যমে আবেদন ফি জমা দিতে হবে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য আগের মতো একযোগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ না করে এবার বিভাগভিত্তিক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
গত রোববার তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। তিন পার্বত্য জেলা ছাড়া ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের সব জেলার জন্য সহকারী শিক্ষক নিয়োগের এ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। তবে এ দুই বিভাগে কতজন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে, তা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়নি।
এবার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য তিনটি ধাপ করা হয়। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রথম ধাপে রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এসব বিভাগে আবেদনের শেষ সময় ছিল গত ২৪ মার্চ।
দ্বিতীয় ধাপে ২৩ মার্চ ময়মনসিংহ, খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। আবেদনের শেষ সময় ছিল ১৪ এপ্রিল।
নিয়োগপ্রক্রিয়া দ্রুত শেষ করতে একযোগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ না করে এবার বিভাগ ধরে ধরে আলাদাভাবে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হচ্ছে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, একযোগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করলে লিখিত পরীক্ষা নেওয়ার পর মৌখিক পরীক্ষা শেষ করতে অনেক বেশি সময় লাগে। এ কারণে ফলাফল প্রকাশও পিছিয়ে যায়। অনেকে আবার উত্তীর্ণ হয়েও যোগদান করেন না। ফলাফল প্রকাশের আগেই তাঁদের হয়তো অন্য কোথাও চাকরি হয়ে যায়। তাই নিয়োগপ্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে প্রার্থীদের সুবিধার জন্য বিভাগভিত্তিক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হচ্ছে।
তবে প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শেষ হলেও এখনো পরীক্ষার তারিখ প্রকাশ করেনি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।