রোমান হাসান
স্টাফ রিপোর্টার
কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খানের দিকনির্দেশনায়, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ কামরুল হাসান মারুফ, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোঃ বদরুদ্দোজা ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মোহাম্মদ শহিদুল ইসলামের সমন্বিত প্রচেষ্টায় কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলায় দৃশ্যমান উন্নয়ন ঘটছে। এক সময় বর্ষায় চলাচলে ভোগান্তির যে চিত্র ছিল, এখন তা অতীত। গ্রামীণ রাস্তা, কালভার্ট, সেচব্যবস্থা, শিক্ষা ও সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়নে মাঠ পর্যায়ে নিয়মিত তদারকির ফলে তৃণমূলে এসেছে বাস্তব পরিবর্তন। মাইজখাপন, লতিবাবাদ ও মারিয়া ইউনিয়নের বাসিন্দারা জানান, উন্নত রাস্তা ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থার কারণে এখন সহজে চলাচল ও চাষাবাদ সম্ভব হচ্ছে, আয়ও বেড়েছে। বিদ্যালয়গুলোর পরিবেশও হয়েছে নিরাপদ ও সুন্দর। দুর্যোগকালীন সময়েও প্রশাসনের মানবিক সহায়তা পৌঁছে যাচ্ছে অসহায় মানুষের ঘরে ঘরে। পিআইও মোহাম্মদ শহিদুল ইসলামের স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও জনগণের অংশগ্রহণভিত্তিক উন্নয়ন ভাবনা তৃণমূলে আস্থা ও বিশ্বাসের সঞ্চার করেছে। বর্তমানে টিআর, কাবিখা, কাবিটা, এডিপি ও এলজিএসপি প্রকল্পের আওতায় রাস্তা উন্নয়ন, সেচনির্ভর কৃষি সম্প্রসারণ, জলাবদ্ধতা নিরসন, নারী-যুব প্রশিক্ষণ ও পরিবেশবান্ধব কর্মসূচি বাস্তবায়ন হচ্ছে। প্রশাসনের দূরদর্শী নেতৃত্ব, দক্ষ ব্যবস্থাপনা ও জনঅংশগ্রহণের ফলে কিশোরগঞ্জ সদর আজ উন্নয়ন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত—উন্নয়নের আলোয় আলোকিত কিশোরগঞ্জ সদর।











সত্যের সন্ধানে আমরা — NRD News Media Limited