ডেস্ক নিউজ ঃ
পাকিস্তানে জাতীয় নির্বাচন চলতি বছর নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে হওয়ার কথা থাকলেও নির্ধারিত সময়ে তা করা সম্ভব হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন দেশটির কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী আজম নাজির। তার মতে, অন্তত চার মাস পিছিয়ে যেতে পারে নির্বাচন।
শনিবার এক সাক্ষাৎকারে এ তথ্য জানিয়েছেন আজম নাজির তারার। পাকিস্তানের জিও নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ভোটার তালিকা হালনাগাদ না হওয়ায় নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে।
তিনি বলেন, আদমশুমারি সম্পন্ন করতে এবং নতুন নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ করতে প্রায় চার মাস সময় লেগে যেতে পারে। যার অর্থ হলো- এ বছর নভেম্বরে যে নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল সেটা অন্তত কয়েক মাস পিছিয়ে যেতে পারে।
পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনের সাবেক শীর্ষ কর্মকর্তা কুনওয়ার দিলশাদ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে একই কথা বলেছেন।
তিনি বলেন, পরিস্থিতি বেশ জটিল রূপ নিতে যাচ্ছে। নতুন আদমশুমারির অর্থ পুরো দেশজুড়ে নতুন করে নির্বাচনি এলাকার সীমা নির্ধারণ করতে হবে।
এর আগে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ বলেছেন, নির্বাচন উপলক্ষ্যে আগস্টেই তত্ত্বাবধায়ক প্রধানের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে। তার মধ্যেই নতুন খবর দিলেন দেশটির আইনমন্ত্রী।