লিউকোরিয়া হলো ভ্যাজাইনাল বা যৌনাঙ্গ থেকে বের হওয়া সাদা বা হলদে রঙের স্রাব। এটি মাসিকের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পরিমাণে হয়ে থাকে। এটি যৌনাঙ্গের সব জীবাণু দূর করতে সহায়তা করে। আবার ছত্রাকের সংক্রমণ বা যৌনসংগমঘটিত সংক্রামক রোগের কারণেও এটি নিঃসৃত হতে পারে। তাই আগে বুঝতে হবে, এটি সাধারণ সাদা স্রাব নাকি অন্য কোনো রোগের কারণ। পরিমাণে অত্যধিক হলে, রং পরিবর্তন হলে এবং সাধারণ জীবনযাপনে সমস্যা তৈরি করলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
কেন হয়
অনিরাপদ যৌনসংগম, পুষ্টির ঘাটতি, যৌনাঙ্গের আশপাশের জায়গার অপরিচ্ছন্নতা, গর্ভাবস্থায় যৌনাঙ্গের কোথাও আঘাত পেলে বা প্রস্রাবে সংক্রমণ হলে এমন হতে পারে। এ ছাড়া যৌনাঙ্গে ছত্রাক বা ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ এর অন্যতম কারণ। অতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক এবং স্টেরয়েড ব্যবহার, জন্মনিরোধক পিল গ্রহণ এর ঝুঁকি বাড়ায়। অপুষ্টি ও রক্তস্বল্পতাও এর কারণ হতে পারে। এর কারণে যে সমস্যাগুলো হয় তা হলো—ব্যথা, দুর্গন্ধ, চুলকানি, জ্বালাপোড়া।
লিউকোরিয়া হলো ভ্যাজাইনাল বা যৌনাঙ্গ থেকে বের হওয়া সাদা বা হলদে রঙের স্রাব। এটি মাসিকের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পরিমাণে হয়ে থাকে। এটি যৌনাঙ্গের সব জীবাণু দূর করতে সহায়তা করে। আবার ছত্রাকের সংক্রমণ বা যৌনসংগমঘটিত সংক্রামক রোগের কারণেও এটি নিঃসৃত হতে পারে। তাই আগে বুঝতে হবে, এটি সাধারণ সাদা স্রাব নাকি অন্য কোনো রোগের কারণ। পরিমাণে অত্যধিক হলে, রং পরিবর্তন হলে এবং সাধারণ জীবনযাপনে সমস্যা তৈরি করলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
কেন হয়
অনিরাপদ যৌনসংগম, পুষ্টির ঘাটতি, যৌনাঙ্গের আশপাশের জায়গার অপরিচ্ছন্নতা, গর্ভাবস্থায় যৌনাঙ্গের কোথাও আঘাত পেলে বা প্রস্রাবে সংক্রমণ হলে এমন হতে পারে। এ ছাড়া যৌনাঙ্গে ছত্রাক বা ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ এর অন্যতম কারণ। অতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক এবং স্টেরয়েড ব্যবহার, জন্মনিরোধক পিল গ্রহণ এর ঝুঁকি বাড়ায়। অপুষ্টি ও রক্তস্বল্পতাও এর কারণ হতে পারে। এর কারণে যে সমস্যাগুলো হয় তা হলো—ব্যথা, দুর্গন্ধ, চুলকানি, জ্বালাপোড়া।