শনিবার (১৭ জুন) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরাম আয়োজিত সাংবাদিক গোলাম রাব্বানী নাদিমের হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, এই আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃতবাদী সরকার। অলিখিত ভাবে দেশে বাকশাল প্রতিষ্ঠিত করেছে। পুলিশকে রক্ষী বাহিনীতে পরিণত করেছে। প্রশাসনকে নিজেদের কব্জায় নিয়ে যা খুশি তাই করছে। কোন দেশের সরকার দেশের টাকা এভাবে লুটপাঠ করতে পারে তা বাংলাদেশের দিকে না তাকালে বোঝা যাবে না। বাংলাদেশ থেকে তারা ১৪ লাখ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে।
তিনি বলেন, দেশে তীব্র রাজনৈতিক সংকট দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে সাজা দিয়ে বন্দি করে রেখেছে। তিনি গণতন্ত্র পুনঃ প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। স্বৈরাচারীর এরশাদের পতন ঘটিয়েছিলেন। ১৬ টাকা ধরে চাল খাইছিলেন। আর শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার আগে বলেছিলেন দশ টাকা কেজি চাল খাওয়াবেন, ঘরে ঘরে চাকরি দিবেন। তিনি তার প্রতিশ্রুতি তো রক্ষা করেন নাই বরং দেশের মানুষকে তিনবেলা জায়গায় এক বেলা খেতে বাধ্য করছেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নির্বাসিত করে রেখেছে।
বিক্ষোভ সমাবেশে বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান চেয়ারম্যান বলে, অবৈধ সরকারের দুর্নীতি ও দুঃশাসনের বিরুদ্ধে দেশের জনগণ জেগে উঠেছে। দু এক মাসের মধ্যে তীব্র গণ আন্দোলন করে তুলে সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে। গণতন্ত্র পুনঃ প্রতিষ্ঠিত হবে।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, সাংবাদিকদের হত্যা করলেই সত্য আড়াল করা যাবে এমন ভাবলে সরকার ভুল করবে। সাংবাদিকরা সত্যের পথে ন্যায়ের পক্ষে কাজ করছে। বিএনপির সব সময় সাংবাদিকদের পাশে ছিল এবং থাকবে। সকল সাংবাদিক হত্যা ও নির্যাতনের বিচারের দাবি করছি।
সভাপতির বক্তব্যে বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরামের সভাপতি মুহাম্মদ সাইদুর রহমান বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে কারো জীবনে নিরাপত্তা নেই। সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নেই। সরকার দৈনিক দিনকালসহ ৪০০ পত্রিকা বন্ধ করে দিয়েছে। স্বাধীনতা বিশ্বাস করেন না। গণতন্ত্র ও আওয়ামী লীগ একসাথে যায় না। সরকারকে টেনে হিঁচড়ে নামাতে হবে। আওয়ামী লীগ সরকারকে গণতন্ত্রের পন্থায় নির্মূল করে গণতন্ত্র সরকার প্রতিষ্ঠিত করবো।
এ সময় তিনি সাংবাদিক গোলাম রাব্বানী নাদিমের হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানান। এবং তার পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ারও দাবি জানান।
বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরামের সভাপতি মোহাম্মদ সাইদুর রহমানের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, জাতীয় পার্টির মহাসচিব আহসান হাবীব লিংকন, বিএনপির সহতথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ও সাংবাদিক নেতা কাদের চৌধুরী, বিএনপির সহ-শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক নিলুফার চৌধুরী মনি প্রমুখ।
শনিবার (১৭ জুন) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরাম আয়োজিত সাংবাদিক গোলাম রাব্বানী নাদিমের হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, এই আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃতবাদী সরকার। অলিখিত ভাবে দেশে বাকশাল প্রতিষ্ঠিত করেছে। পুলিশকে রক্ষী বাহিনীতে পরিণত করেছে। প্রশাসনকে নিজেদের কব্জায় নিয়ে যা খুশি তাই করছে। কোন দেশের সরকার দেশের টাকা এভাবে লুটপাঠ করতে পারে তা বাংলাদেশের দিকে না তাকালে বোঝা যাবে না। বাংলাদেশ থেকে তারা ১৪ লাখ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে।
তিনি বলেন, দেশে তীব্র রাজনৈতিক সংকট দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে সাজা দিয়ে বন্দি করে রেখেছে। তিনি গণতন্ত্র পুনঃ প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। স্বৈরাচারীর এরশাদের পতন ঘটিয়েছিলেন। ১৬ টাকা ধরে চাল খাইছিলেন। আর শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার আগে বলেছিলেন দশ টাকা কেজি চাল খাওয়াবেন, ঘরে ঘরে চাকরি দিবেন। তিনি তার প্রতিশ্রুতি তো রক্ষা করেন নাই বরং দেশের মানুষকে তিনবেলা জায়গায় এক বেলা খেতে বাধ্য করছেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নির্বাসিত করে রেখেছে।
বিক্ষোভ সমাবেশে বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান চেয়ারম্যান বলে, অবৈধ সরকারের দুর্নীতি ও দুঃশাসনের বিরুদ্ধে দেশের জনগণ জেগে উঠেছে। দু এক মাসের মধ্যে তীব্র গণ আন্দোলন করে তুলে সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে। গণতন্ত্র পুনঃ প্রতিষ্ঠিত হবে।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, সাংবাদিকদের হত্যা করলেই সত্য আড়াল করা যাবে এমন ভাবলে সরকার ভুল করবে। সাংবাদিকরা সত্যের পথে ন্যায়ের পক্ষে কাজ করছে। বিএনপির সব সময় সাংবাদিকদের পাশে ছিল এবং থাকবে। সকল সাংবাদিক হত্যা ও নির্যাতনের বিচারের দাবি করছি।
সভাপতির বক্তব্যে বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরামের সভাপতি মুহাম্মদ সাইদুর রহমান বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে কারো জীবনে নিরাপত্তা নেই। সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নেই। সরকার দৈনিক দিনকালসহ ৪০০ পত্রিকা বন্ধ করে দিয়েছে। স্বাধীনতা বিশ্বাস করেন না। গণতন্ত্র ও আওয়ামী লীগ একসাথে যায় না। সরকারকে টেনে হিঁচড়ে নামাতে হবে। আওয়ামী লীগ সরকারকে গণতন্ত্রের পন্থায় নির্মূল করে গণতন্ত্র সরকার প্রতিষ্ঠিত করবো।
এ সময় তিনি সাংবাদিক গোলাম রাব্বানী নাদিমের হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানান। এবং তার পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ারও দাবি জানান।
বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরামের সভাপতি মোহাম্মদ সাইদুর রহমানের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, জাতীয় পার্টির মহাসচিব আহসান হাবীব লিংকন, বিএনপির সহতথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ও সাংবাদিক নেতা কাদের চৌধুরী, বিএনপির সহ-শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক নিলুফার চৌধুরী মনি প্রমুখ।